নিজস্ব প্রতিবেদক ।।
জ্যৈষ্ঠের শুরুতেই সারা দেশের মতো নিকলীর বাজারগুলোয় ভরে গেছে মৌসুমী ফল আম, কাঁঠাল, লিচু, জামসহ হরেকরকম ফলে। মৌ মৌ গন্ধে ভরে গেছে প্রকৃতি। ফলের রসে মুখ ভিজিয়ে নিতে হাট-বাজারে ভীড় করছেন মুখরোচক মানুষেরা।
নিকলী উপজেলার পুরান বাজার, নতুন বাজার, দামপাড়া বাজারে জমজমাট ফলের ব্যবসা চলছে এ সময়ে। এ ছাড়া জালালপুরের হাট, সিংপুরের হাট, রোদার পুড্ডা ও জারুইতলার হাটেও ফলের রমরমা ব্যবসা চলে। নিকলীতে এ মৌসুমের ফলের ফলন তেমন একটা হয় না। এজন্য বেশিরভাগ ফল বাইরে থেকে আসে। যার বেশিরভাগ ফলে ক্ষতিকারক রাসায়নিক মেশানো থাকে। ক্রেতাদের একটা বড় অংশ জানেন না এই রাসায়নিকের ক্ষতির দিকগুলো। ফলে খুব সহজেই নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
এ অবস্থায় সচেতন মহল মনে করেন ভেজাল ফল প্রতিরোধে সরকারি পর্যায় থেকে ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন। কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করে সাধারণ মানুষদের কিছুটা হলেও ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব। এক, ব্যাপক সচেতনতামূলক প্রচারণা। দুই. ক্ষতিকর রাসায়নিক মিশ্রিত দ্রব্যগুলো বাজারে ঢোকার প্রবেশপথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা। তিন. বিক্রয় কেন্দ্রগুলোতে নিয়মিত মনিটরিং করা।